দেখুন যদি গরম হওয়ার কথা বলি তবে
বলতেই হয় যে প্রতিটি ইলেক্ট্রনিক
যন্ত্রপাতি বা মেশিন ই গরম হয়।
উদাহরণ সরূপ আপনার গাড়ি, কম্পিউটার
ইত্যাদি সব কিছুই গরম হওয়া থেকে
বিরত নয়।গাড়ি ঠাণ্ডা রাখতে পানি
ঢালা হয়, কম্পিউটার ঠাণ্ডা রাখতে
ফ্যান ব্যবহার করা হয় তাছাড়া এর
ভেতর HeatSheild থাকে। তো আসলে
বলতে পারেন স্বাভাবিক ভাবে
স্মার্টফোন একটি ইলেক্ট্রনিক যন্ত্র
হওয়ার কারনে এটি গরম হয়। তারপরও
আমি আপনাদের সব কিছু খুলে বলবো।
তো চলুন জেনে নেয় স্মার্টফোন
অত্যাধিক গরম হওয়ার কারন সমূহ।
বলতেই হয় যে প্রতিটি ইলেক্ট্রনিক
যন্ত্রপাতি বা মেশিন ই গরম হয়।
উদাহরণ সরূপ আপনার গাড়ি, কম্পিউটার
ইত্যাদি সব কিছুই গরম হওয়া থেকে
বিরত নয়।গাড়ি ঠাণ্ডা রাখতে পানি
ঢালা হয়, কম্পিউটার ঠাণ্ডা রাখতে
ফ্যান ব্যবহার করা হয় তাছাড়া এর
ভেতর HeatSheild থাকে। তো আসলে
বলতে পারেন স্বাভাবিক ভাবে
স্মার্টফোন একটি ইলেক্ট্রনিক যন্ত্র
হওয়ার কারনে এটি গরম হয়। তারপরও
আমি আপনাদের সব কিছু খুলে বলবো।
তো চলুন জেনে নেয় স্মার্টফোন
অত্যাধিক গরম হওয়ার কারন সমূহ।
প্রসেসরঃ-
স্মার্টফোন গরম হওয়ার জন্য প্রথম যে
দায়ী তা হলো প্রসেসর। প্রসেসর
আপনার ফোন এর প্রধান অঙ্গ সরূপ। যে
আপনার ফোন এর প্রতিটি কাজ করে
থাকে। আপনি ফোন ব্যবহার করেন আর
নাই বা করেন প্রসেসর কিন্তু সবসময়
চলতে থাকে এবং তার কাজ করতে
থাকে। আর এই প্রসেসর নির্মাণ করা হয়
অর্ধপরিবাহী পদার্থ দিয়ে। এবং এর
ভেতর অনেক ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র ইলেকট্রন
থাকে। যখন প্রসেসর তার কাজ করে
তখন এই ইলেকট্রন গুলো এক জায়গা
থেকে আরেক জায়গায় দৌড়াদৌড়ি
করে (সহজ ভাষায়)। এবং এই
দৌড়াদৌড়ি করার সময় ইলেকট্রন গুলো
নিজেদের ভেতর সংঘর্ষ ঘটায় এবং
তাপ উৎপাদন করে। অর্থাৎ আপনার
প্রসেসর যত বেশি কাজ করে তাপ ও
ততো বেশি উৎপাদন হয়। আপনি যদি কম
কাজ করেন, যেমন ধরুন শুধু ফোন এ কথা
বলছেন, কিংবা মিউজিক শুনছেন তবে
আপনার ফোনটি কম গরম হবে। কিন্তু
মনে করেন আপনি গেম খেলছেন এবং
একসাথে ইন্টারনেট থেকে কোনো
ফাইল ও ডাউনলোড করছেন, তবে
স্বাভাবিক ভাবেই আপনার ফোন এর
প্রসেসর কে বেশি কাজ করতে হবে
এবং যার ফলে বেশি গরম হবে আপনার
স্মার্টফোনটি। আজকাল কার
স্মার্টফোন গুলো দিন এর পর দিন চিকন
হয়ে যাচ্ছে। এখন প্রসেসর এর দ্বারা
উৎপন্ন তাপ আপনার ফোনটি চিকন
হওয়ার কারনে বের হতে পারে না। এবং
লক্ষ করলে দেখা যাবে যে আপনার
ফোন এর প্রসেসরটি ফোন বডির সাথেই
লেগে থাকে, যার ফলে খুব তারাতারি
এবং অত্যাধিক গরম অনুভূত হয়।
দায়ী তা হলো প্রসেসর। প্রসেসর
আপনার ফোন এর প্রধান অঙ্গ সরূপ। যে
আপনার ফোন এর প্রতিটি কাজ করে
থাকে। আপনি ফোন ব্যবহার করেন আর
নাই বা করেন প্রসেসর কিন্তু সবসময়
চলতে থাকে এবং তার কাজ করতে
থাকে। আর এই প্রসেসর নির্মাণ করা হয়
অর্ধপরিবাহী পদার্থ দিয়ে। এবং এর
ভেতর অনেক ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র ইলেকট্রন
থাকে। যখন প্রসেসর তার কাজ করে
তখন এই ইলেকট্রন গুলো এক জায়গা
থেকে আরেক জায়গায় দৌড়াদৌড়ি
করে (সহজ ভাষায়)। এবং এই
দৌড়াদৌড়ি করার সময় ইলেকট্রন গুলো
নিজেদের ভেতর সংঘর্ষ ঘটায় এবং
তাপ উৎপাদন করে। অর্থাৎ আপনার
প্রসেসর যত বেশি কাজ করে তাপ ও
ততো বেশি উৎপাদন হয়। আপনি যদি কম
কাজ করেন, যেমন ধরুন শুধু ফোন এ কথা
বলছেন, কিংবা মিউজিক শুনছেন তবে
আপনার ফোনটি কম গরম হবে। কিন্তু
মনে করেন আপনি গেম খেলছেন এবং
একসাথে ইন্টারনেট থেকে কোনো
ফাইল ও ডাউনলোড করছেন, তবে
স্বাভাবিক ভাবেই আপনার ফোন এর
প্রসেসর কে বেশি কাজ করতে হবে
এবং যার ফলে বেশি গরম হবে আপনার
স্মার্টফোনটি। আজকাল কার
স্মার্টফোন গুলো দিন এর পর দিন চিকন
হয়ে যাচ্ছে। এখন প্রসেসর এর দ্বারা
উৎপন্ন তাপ আপনার ফোনটি চিকন
হওয়ার কারনে বের হতে পারে না। এবং
লক্ষ করলে দেখা যাবে যে আপনার
ফোন এর প্রসেসরটি ফোন বডির সাথেই
লেগে থাকে, যার ফলে খুব তারাতারি
এবং অত্যাধিক গরম অনুভূত হয়।
অত্যাধিক লোডঃ-
আমি আগেই বলেছি অত্যাধিক লোড
ফেললে আপনার ফোনটি দ্রুত এবং
বেশি গরম হবে। স্বাভাবিক কাজ যেমন
ফোন এ কথা বলা, এসএমএস সেন্ড করা
বা গান শোনার মত ছোট কাজ এ কম
গরম হবে আপনার ফোনটি। কিন্তু আপনি
যখন অনেক গুলো কাজ এক সাথে করবেন
বা কোনো বড় কাজ করবেন তখন আপনার
ফোনটি অত্যাধিক লোড এর সম্মক্ষিন
হবে এবং স্মার্টফোন অত্যাধিক গরম
হবে।
ফেললে আপনার ফোনটি দ্রুত এবং
বেশি গরম হবে। স্বাভাবিক কাজ যেমন
ফোন এ কথা বলা, এসএমএস সেন্ড করা
বা গান শোনার মত ছোট কাজ এ কম
গরম হবে আপনার ফোনটি। কিন্তু আপনি
যখন অনেক গুলো কাজ এক সাথে করবেন
বা কোনো বড় কাজ করবেন তখন আপনার
ফোনটি অত্যাধিক লোড এর সম্মক্ষিন
হবে এবং স্মার্টফোন অত্যাধিক গরম
হবে।
Hot Mobile |
ব্যাটারিঃ-
স্মার্টফোন গুলো দিনদিন চিকন হয়েই
চলছে। কিন্তু ব্যাটারি প্রযুক্তিতে
তেমন একটা বিশেষ উন্নতি আনা হচ্ছে
না। তারপর ফোনটি অনেক চিকন হওয়ার
কারনে যন্ত্রপাতি গুলোর একে অপরের
মধ্যে খুব বেশি দূরত্ব থাকে না।
ব্যাটারি চার্জ বা ডিসচার্জ হওয়ার
সময় কম বেশি গরম হয়েই থাকে। আর
যন্ত্রপাতি গুলোর একে অপরের মধ্যে
খুব বেশি দূরত্ব না থাকার ফলে এই
ব্যাটারির গরম সব দিকে ছড়িয়ে পরে
এবং আপনার স্মার্টফোন অত্যাধিক
গরম হয়ে পরে।
চলছে। কিন্তু ব্যাটারি প্রযুক্তিতে
তেমন একটা বিশেষ উন্নতি আনা হচ্ছে
না। তারপর ফোনটি অনেক চিকন হওয়ার
কারনে যন্ত্রপাতি গুলোর একে অপরের
মধ্যে খুব বেশি দূরত্ব থাকে না।
ব্যাটারি চার্জ বা ডিসচার্জ হওয়ার
সময় কম বেশি গরম হয়েই থাকে। আর
যন্ত্রপাতি গুলোর একে অপরের মধ্যে
খুব বেশি দূরত্ব না থাকার ফলে এই
ব্যাটারির গরম সব দিকে ছড়িয়ে পরে
এবং আপনার স্মার্টফোন অত্যাধিক
গরম হয়ে পরে।
পরিবেষ্টিত তাপমাত্রাঃ-
স্মার্টফোন অত্যাধিক গরম, হওয়ার
আরেকটি বড় কারন কিন্তু পরিবেষ্টিত
তাপমাত্রা হতে পারে। সাধারন ভাবে
গ্রীষ্মকালে বাংলাদেশের
তাপমাত্রা ৩৫-৪৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস
পর্যন্ত হয়ে যায়। এই পরিবেশে আপনি
ঘরে বসে থাকলেও আপনার
আসেপাশের তাপমান থাকে প্রায়
৩৫-৩৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আর এই
তাপমান এর ভেতর আপনি স্মার্টফোন
ব্যবহার করলে এটি আরো তাড়াতাড়ি
গরম হয়ে পরবে।
আরেকটি বড় কারন কিন্তু পরিবেষ্টিত
তাপমাত্রা হতে পারে। সাধারন ভাবে
গ্রীষ্মকালে বাংলাদেশের
তাপমাত্রা ৩৫-৪৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস
পর্যন্ত হয়ে যায়। এই পরিবেশে আপনি
ঘরে বসে থাকলেও আপনার
আসেপাশের তাপমান থাকে প্রায়
৩৫-৩৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আর এই
তাপমান এর ভেতর আপনি স্মার্টফোন
ব্যবহার করলে এটি আরো তাড়াতাড়ি
গরম হয়ে পরবে।
দুর্বল নেটওয়ার্ক সিগনালঃ-
মনে করুন আপনি এমন এক জায়গায়
আছেন, যেখানে নেটওয়ার্ক সিগনাল
খুব দুর্বল। অথবা আপনার ওয়াইফাই
সিগনাল অনেক কষ্টে আপনার
স্মার্টফোন অবধি আসছে। এই অবস্থায়
আপনার স্মার্টফোন এ বেশি চার্জ খরচ
হয়। দুর্বল নেটওয়ার্ক সিগনাল পাওয়ার
জন্য আপনার ফোনটি অ্যান্টেনাতে
বেশি পাওয়ার প্রয়োগ করে, যাতে
ফোনটি ভালো সিগনাল ধরতে পারে।
এতে স্মার্টফোনটির প্রসেসরকে অনেক
বেশি কাজ করতে হয়। এবং স্মার্টফোন
অত্যাধিক গরম হয়ে পরে।
আছেন, যেখানে নেটওয়ার্ক সিগনাল
খুব দুর্বল। অথবা আপনার ওয়াইফাই
সিগনাল অনেক কষ্টে আপনার
স্মার্টফোন অবধি আসছে। এই অবস্থায়
আপনার স্মার্টফোন এ বেশি চার্জ খরচ
হয়। দুর্বল নেটওয়ার্ক সিগনাল পাওয়ার
জন্য আপনার ফোনটি অ্যান্টেনাতে
বেশি পাওয়ার প্রয়োগ করে, যাতে
ফোনটি ভালো সিগনাল ধরতে পারে।
এতে স্মার্টফোনটির প্রসেসরকে অনেক
বেশি কাজ করতে হয়। এবং স্মার্টফোন
অত্যাধিক গরম হয়ে পরে।
কতটা গরম হওয়া স্বাভাবিক এবং
কতটা গরম হওয়া অস্বাভাবিক
এখন চলুন কথা বলি স্মার্টফোন
স্বাভাবিক এবং অস্বাভাবিক গরম
হওয়া নিয়ে।
কতটা গরম হওয়া অস্বাভাবিক
এখন চলুন কথা বলি স্মার্টফোন
স্বাভাবিক এবং অস্বাভাবিক গরম
হওয়া নিয়ে।
স্বাভাবিক অবস্থায় কাজ
করতে করতে আপনার স্মার্টফোনটি
৩৫-৪৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত গরম
হতে পারে। আর বিশ্বাস করুন এটা শুধু
আপনার ফোন এর ক্ষেত্রে না, বরং
সবারই গরম হয়।
করতে করতে আপনার স্মার্টফোনটি
৩৫-৪৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত গরম
হতে পারে। আর বিশ্বাস করুন এটা শুধু
আপনার ফোন এর ক্ষেত্রে না, বরং
সবারই গরম হয়।
আপনার ফোনটি কম
দামী বলেই যে বেশি গরম হচ্ছে, তা
কিন্তু মতেও ঠিক নয়।
দামী বলেই যে বেশি গরম হচ্ছে, তা
কিন্তু মতেও ঠিক নয়।
স্যামসাঙ বলুন
আর অ্যাপেল, সব ফোনই কিন্তু গরম হয়।
তবে হাঁ, আপনি যদি লক্ষ্য করে দেখেন
যে আপনার ফোনটি সবসময়ই ৩৫-৪৭
ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত গরম থাকছে।
আর অ্যাপেল, সব ফোনই কিন্তু গরম হয়।
তবে হাঁ, আপনি যদি লক্ষ্য করে দেখেন
যে আপনার ফোনটি সবসময়ই ৩৫-৪৭
ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত গরম থাকছে।
এমন কি যখন আপনার ফোনটি স্ট্যান্ড-
বাই মোড এ থাকে তখনও, তবে আপনার
ফোন এ সমস্যা আছে।
বাই মোড এ থাকে তখনও, তবে আপনার
ফোন এ সমস্যা আছে।
স্মার্টফোন অত্যাধিক গরম হওয়াতে
কি কি অসুবিধা হতে পারে?
কি কি অসুবিধা হতে পারে?
কর্মক্ষমতা হ্রাস পাওয়াঃ-
স্মার্টফোন অত্যাধিক গরম হওয়াতে
আপনার ফোন এর কর্মক্ষমতা হ্রাস
পেতে পারে।
আপনার ফোন এর কর্মক্ষমতা হ্রাস
পেতে পারে।
দেখুন স্মার্টফোন এর প্রসেসরকে এমন
ভাবে তৈরি করা হয় যাতে এটি বেশি
গরম হয়ে পরলে কাজ করা কমিয়ে দেয়,
যাতে এটি ঠাণ্ডা হতে পারে।
ভাবে তৈরি করা হয় যাতে এটি বেশি
গরম হয়ে পরলে কাজ করা কমিয়ে দেয়,
যাতে এটি ঠাণ্ডা হতে পারে।
আর
প্রসেসর স্বয়ংক্রিয়ভাবে কাজ করা
কমিয়ে ফেলার জন্য আপনার
স্মার্টফোন এর কর্মক্ষমতা হ্রাস পেতে
পারে। অত্যাধিক গরম হওয়া থেকে
স্মার্টফোনকে কীভাবে রক্ষ্যা করবেন
স্মার্টফোনে বেশি কাজ করা যাবে
না বা বেশি গেম খেলা যাবে না,
আসলে ব্যাপারটা কিন্তু তা নয়।
প্রসেসর স্বয়ংক্রিয়ভাবে কাজ করা
কমিয়ে ফেলার জন্য আপনার
স্মার্টফোন এর কর্মক্ষমতা হ্রাস পেতে
পারে। অত্যাধিক গরম হওয়া থেকে
স্মার্টফোনকে কীভাবে রক্ষ্যা করবেন
স্মার্টফোনে বেশি কাজ করা যাবে
না বা বেশি গেম খেলা যাবে না,
আসলে ব্যাপারটা কিন্তু তা নয়।
অত্যাধিক গরম হওয়া থেকে
স্মার্টফোনকে বাচাতে চাইলে আপনার
ফোন এর সফটওয়্যার গুলো কে আপডেট
রাখুন।
স্মার্টফোনকে বাচাতে চাইলে আপনার
ফোন এর সফটওয়্যার গুলো কে আপডেট
রাখুন।
অনেক সময় ফোন এর সফটওয়্যার
এবং হার্ডওয়্যার সমকক্ষতা রাখতে
বার্থ হয়। সেদিকে লক্ষ্য রাখুন।
এবং হার্ডওয়্যার সমকক্ষতা রাখতে
বার্থ হয়। সেদিকে লক্ষ্য রাখুন।
নিয়মিত অনুসন্ধান করে দেখুন যে কোন
কোন অ্যাপস ব্যাকগ্রাউন্ড এ বেশি
জায়গা নিচ্ছে। সে অ্যাপস গুলো
সনাক্ত করে অস্থায়ী ভাবে বন্ধ করে
রাখুন।
কোন অ্যাপস ব্যাকগ্রাউন্ড এ বেশি
জায়গা নিচ্ছে। সে অ্যাপস গুলো
সনাক্ত করে অস্থায়ী ভাবে বন্ধ করে
রাখুন।
0 comments:
Post a Comment
পোস্টটি পড়ার পর যদি আপনার এ সম্পর্কিত কোন সমস্যা, তথ্য বা ত্রুটি পেয়ে থাকেন তবে দয়াকরে একটি কমেন্ট করুন।